এখানে শুধু বেড়ানোই নয়, থাকতে হবে দুঃসাহসিক মন-মানসিকতা। গোটা বান্দরবানকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বলা চলে। এখানকার মূল আকর্ষণই হলো যান্ত্রিক শহরের বাইরে প্রত্যন্ত অঞ্চল আর মেঘাচ্ছন্ন পাহাড়। এখানে ভ্রমণপিপাসুরা শুধু ভ্রমণেই আসেন না, আসেন দুঃসাহসিকতা দেখাতে। সবুজের সমারোহ আর মেঠো পথ ধরে বেয়ে ওঠা পাহাড় আর পাহাড়।
Showing posts with label চট্রগ্রাম বিভাগ. Show all posts
Showing posts with label চট্রগ্রাম বিভাগ. Show all posts
হিমছড়ি
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত থেকে মাত্র ১২ কিলোমিটার দক্ষিনে অবস্থিত হিমছড়ি পর্যটন কেন্দ্র। পাহাড়ের কোল ঘেঁষে এ সমুদ্র সৈকতের নাম হিমছড়ি।
Kuakata Beach-কুয়াকাটা
Kuakata is a panoramic sea beach on the southernmost tip of Bangladesh. Located in the Patuakhali district, Kuakata has a wide sandy beach from where one can see both the sunrise and sunset.It is about 320 Kilometers south of Dhaka, the capital, and about 70 Kilometers from the district headquarters.
Tazing Dong
তাজিংডংয়ের চূড়ায়
এখানে
শুধু ঘুরতে
নয়, অ্যাডভেঞ্চার
করার মন-মানসিকতা থাকলে
তবেই যাওয়া
ভালো।
বান্দরবানের
থেকে দিনের
শেষ বাস
ধরে রওনা
হলাম থানচির
পথে। পূর্ণিমা
ভরা রাত।
পাহাড়ি রাস্তায়
চলেছে থানচির
মিনি বাস।
শীতের দিনের
শেষ ভাগ।
পাহাড়ের কোল
জুড়ে কুয়াশার
বিছানা। দেখতে
দেখতে পেরিয়ে
যাচ্ছে একের
পর এক
উঁচু সব
পাহাড়।
থানচি বাংলাদেশের অন্যতম
উঁচু সড়কপথ।
চলতে চলতে
বাসের জানালা
দিয়েই চোখে
পড়ে পাহাড়ের
পশ্চিম দিগন্তের
সোনালি সূর্যের
বিদায়! তখনও
দিনের কিছু
আলো পাহাড়ের
বিস্তৃত আকাশে
ঘোরাফেরা করছে।
দিন শেষের
আগেই বাসের
যাত্রা বিরতি।
গোধূলি বেলায় বাস
থেকে নেমে
গরম চায়ে
চুমক দিয়ে
আবার যাত্রা
শুরু। পথ
চলতে চলতে
হঠাৎ
চোখে পড়ল
পাহাড়জুড়ে নেমেছে জোছনার দল। যতদূর
চোখ যায়
কেবল পাহাড়ের
বিস্তীর্ণ মানচিত্র।
Nijhum Dwip
নিঝুম দ্বীপ
নিঝুম দ্বীপ বাংলাদেশের একটি ছোট্ট দ্বীপ। নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলার অর্ন্তগত নিঝুম দ্বীপ। একে 'দ্বীপ' বলা হলেও এটি মূলত একটি 'চর'। নিঝুম দ্বীপের পূর্ব নাম ছিলো চর-ওসমান। ওসমান নামের একজন বাথানিয়া তার মহিষের বাথান নিয়ে প্রথম নিঝুম দ্বীপে বসত গড়েন। তখন এই নামেই এর নামকরণ হয়েছিলো।
Foy's Lake
ফয়’জ লেক (Foy's Lake)
ফয়’জ লেক (Foy's Lake) চট্টগ্রামের পাহাড়তলী রেল স্টেশনের
অদূরে কুলশী এলাকার কাছে আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ে কর্তৃক ১৯২৪ সালে নির্মিত
একটি কৃত্রিম হ্রদ। বর্তমানে এটির মালিকানা বাংলাদেশ রেলওয়ের।