দর্শনীয় স্থান -মধুপুর বাংলাদেশের
বিভিন্ন স্থানে ভ্রমনের অনেক স্থান থাকলেওটাঙ্গাইল জেলার মধুপুর গড়ের শালবন
একটি ঐতিহাসিক স্থান। বিশেষ করে মে মাসে শালেরজীর্ণ পাতারা ঝরে পড়ে নতুন
পত্রপুষ্পে সুশোভিত হয়। চারিদিকে শুধু সবুজের সমারোহ ওবনের অভ্যমত্মরে
গজিয়ে ওঠা বিভিন্ন প্রজাতির চারা ও লতা-গুল্ম মন ভরিয়ে দেয়। তখনবনের মধ্যে
এখানে সেখানে থাকে বেগুনী রঙ্গের জারম্নল বৃক্ষের মনকাড়া ফুলের বাহার ।তবে
জুন মাস এলেই সেই দৃশ্যপট পাল্টিয়ে শালবনটি ঘন জঙ্গলে রূপ নেয়।মধুপুর
জাতীয়দোখলা ভিআইপ রেষ্ট হাউজ .উদ্যানের প্রধান গেট থেকে দোখলা রেস্ট
হাউজপর্যন্ত দুরত্ব প্রায় ১০ কিঃ মিঃ।
Kuakata Beach-কুয়াকাটা
Kuakata is a panoramic sea beach on the southernmost tip of Bangladesh. Located in the Patuakhali district, Kuakata has a wide sandy beach from where one can see both the sunrise and sunset.It is about 320 Kilometers south of Dhaka, the capital, and about 70 Kilometers from the district headquarters.
Paharpur
Somapura Mahavihara in Paharpur, Bangladesh, is the greatest Buddhist Vihara in the Indian Subcontinent, built by Dharmapala of Bengal. Ruins of Buddhist Vihara. Somapura Mahavihara is the greatest Buddhist Vihara in the Indian Subcontinent built by Dharmapala of Bengal; it became a World Heritage Site in 1985. Somapura Mahavihara is the greatest Buddhist Vihara in the Indian Subcontinent built by Dharmapala.
পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহার
পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহার বা সোমপুর মহাবিহার বর্তমানে ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার। পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপালদেব অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন। ১৮৭৯ সালে স্যার কানিংহাম এই বিশাল কীর্তি আবিষ্কার করেন। ১৯৮৫ সালে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেয়। পাহাড়পুরকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বৌদ্ধবিহার বলা যেতে পারে। আয়তনে এর সাথে ভারতের নালন্দা মহাবিহারের তুলনা হতে পারে। এটি ৩০০ বছর ধরে বৌদ্ধদের অতি বিখ্যাত ধর্মচর্চা কেন্দ্র ছিল। শুধু উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকেই নয়, চীন, তিব্বত, মায়ানমার ( তদানীন্তন ব্রহ্মদেশ), মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি দেশের বৌদ্ধরা এখানে ধর্মচর্চা ও ধর্মজ্ঞান অর্জন করতে আসতেন। খ্রিষ্টীয় দশম শতকে বিহারের আচার্য ছিলে অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান।