তাজিংডং
এখানে শুধু বেড়ানোই নয়, থাকতে হবে দুঃসাহসিক মন-মানসিকতা। গোটা বান্দরবানকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বলা চলে। এখানকার মূল আকর্ষণই হলো যান্ত্রিক শহরের বাইরে প্রত্যন্ত অঞ্চল আর মেঘাচ্ছন্ন পাহাড়। এখানে ভ্রমণপিপাসুরা শুধু ভ্রমণেই আসেন না, আসেন দুঃসাহসিকতা দেখাতে। সবুজের সমারোহ আর মেঠো পথ ধরে বেয়ে ওঠা পাহাড় আর পাহাড়।
আলাদিন’স পার্ক, ফুলবাড়ীয়া ময়মনসিংহ
লালমাটি এলাকার উচুঁ নিচু রাস্তা ধরে ঘন সবুজ প্রকৃতি পেরিয়ে ফুলবাড়িয়া উপজেলার বেতবাড়ি গ্রামে পৌঁছলে প্রথমেই নজরে পড়বে দৃষ্টিনন্দন পাথরে মোড়ানো আলাদিন্স পার্কের বিশাল ফটক। শ্বেত ও মার্বেল পাথরে মোড়ানো ফটকের সামনে দৃষ্টি নন্দন ফোয়ারা। প্রধান ফটক অতিক্রমের পর বিশাল গুহা পেরিয়ে সামনে এগোতেই চোখে পড়বে সারি সারি তালগাছ এক পায়ে দাঁড়িয়ে।
বিরল বৃক্ষরাজির সংগ্রহশালা-বাকৃবি'র বোটানিক্যাল গার্ডেন
বোটানিক্যাল গার্ডেন ময়মনসিংহ
প্রকৃতি কন্যাখ্যাত বাংলদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে গড়ে ওঠেছে উদ্ভিদরাজির বিরল সংগ্রহশালা বোটানিক্যাল গার্ডেন। বিলুপ্ত ও বিলুপ্ত প্রায় উদ্ভিদরাজিকে মানুষের কাছে
হিমছড়ি
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত থেকে মাত্র ১২ কিলোমিটার দক্ষিনে অবস্থিত হিমছড়ি পর্যটন কেন্দ্র। পাহাড়ের কোল ঘেঁষে এ সমুদ্র সৈকতের নাম হিমছড়ি।
মধুপুর গড়
দর্শনীয় স্থান -মধুপুর বাংলাদেশের
বিভিন্ন স্থানে ভ্রমনের অনেক স্থান থাকলেওটাঙ্গাইল জেলার মধুপুর গড়ের শালবন
একটি ঐতিহাসিক স্থান। বিশেষ করে মে মাসে শালেরজীর্ণ পাতারা ঝরে পড়ে নতুন
পত্রপুষ্পে সুশোভিত হয়। চারিদিকে শুধু সবুজের সমারোহ ওবনের অভ্যমত্মরে
গজিয়ে ওঠা বিভিন্ন প্রজাতির চারা ও লতা-গুল্ম মন ভরিয়ে দেয়। তখনবনের মধ্যে
এখানে সেখানে থাকে বেগুনী রঙ্গের জারম্নল বৃক্ষের মনকাড়া ফুলের বাহার ।তবে
জুন মাস এলেই সেই দৃশ্যপট পাল্টিয়ে শালবনটি ঘন জঙ্গলে রূপ নেয়।মধুপুর
জাতীয়দোখলা ভিআইপ রেষ্ট হাউজ .উদ্যানের প্রধান গেট থেকে দোখলা রেস্ট
হাউজপর্যন্ত দুরত্ব প্রায় ১০ কিঃ মিঃ।